Recently Lyrics Updated

কবিতাঃ শূন্যতা ও কুহকের ডাক 
কবিঃ হাসান হাফিজ

অতিমারি কার নাম?
বিষের দংশনে ক্রমে বাগান উজাড়
লোকালয় ঢেকে আছে
সরল কাফনে…
অতিমারি, তুমি কী অনতিক্রম্য ভয়
জয় করা সম্ভব কী নয়
চারিদিক সুনসান কোথায় প্রত্যয়?
দৃঢ়তা কোথায়?
বেনোজলে সবই ভেসে যায়
স্বপ্ন শস্য সাজানো সংসার
বাকি নাই আর
নিঃস্বতা গোধূলি একা ত্রস্ত জেগে আছে
অসহায় আত্মসমর্পণ
সুপ্রিয় মোকাম ছাড়ো মন
অনিচ্ছায় চলো যাই শূন্যতার কাছে
গানঃ আমার সোনার বাংলা 
কথাঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
সুরঃ গগন হরকরা

আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি॥
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
মরি হায়, হায় রে—
ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে আমি কী দেখেছি মধুর হাসি॥

কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো—
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
মরি হায়, হায় রে—
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি॥

তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিলে রে,
তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি।
তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে,
মরি হায়, হায় রে—
তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি॥

ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে,
সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে,
তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে,
মরি হায়, হায় রে—
ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি॥

ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে—
দে গো তোর পায়ের ধুলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে।
ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে,
মরি হায়, হায় রে—
আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি
গানঃ এমন যদি হতো
ব্যান্ডঃ জলের গান
কথা ও সুরঃ রাহুল আকন্দ

এমন যদি হতো
আমি পাখির মত
উড়ে উড়ে বেড়াই সারাক্ষণ
এমন যদি হতো
আমি পাখির মত
উড়ে উড়ে বেড়াই সারাক্ষণ
পালাই বহুদূরে
ক্লান্ত ভবঘুরে
ফিরবো ঘরে কোথায় এমন ঘর
বৃক্ষ তলে শুয়ে তোমার দুঃখ ছুঁয়ে
বৃক্ষ তলে শুয়ে তোমার দুঃখ ছুঁয়ে
ঘুম আসেনা ঘুমও স্বার্থপর
এমন যদি হতো
আমি পাখির মত
উড়ে উড়ে বেড়াই সারাক্ষণ
এমন যদি হতো
আমি পাখির মত
উড়ে উড়ে বেড়াই সারাক্ষণ

হঠাৎ ফিরে দেখি
নিজের মুখোমুখি
শূন্য ভীষণ শূন্য মনে হয়
কী আর এমন হবে
কে পেয়েছে কবে
কী আর এমন হবে
কে পেয়েছে কবে
স্বপ্নগুলো স্বপ্ন হয়েই রয়
এমন যদি হতো
আমি পাখির মত
উড়ে উড়ে বেড়াই সারাক্ষণ
এমন যদি হতো
আমি পাখির মত
উড়ে উড়ে বেড়াই সারাক্ষণ

হতাম যদি রঙ্গিন প্রজাপতি
ফুলে ফুলে মাতামাতি
হতাম যদি রঙ্গিন প্রজাপতি
ফুলে ফুলে মাতামাতি
দিনের আলো কাটে উড়ে উড়ে
তোমার আমার গানের সুরে
বৃক্ষ তলে শুয়ে তোমার দুঃখ ছুঁয়ে
বৃক্ষ তলে শুয়ে তোমার দুঃখ ছুঁয়ে
ঘুম আসেনা ঘুমও স্বার্থপর
এমন যদি হতো
আমি পাখির মত
উড়ে উড়ে বেড়াই সারাক্ষণ
এমন যদি হতো
আমি পাখির মত
উড়ে উড়ে বেড়াই সারাক্ষণ 
গানঃ ওপারে 
ব্যান্ডঃ Bay of Bengal
কন্ঠঃ Bakhtiar Hossain

ওপারের ভেসে আসা মৃদু আলো
পরে চোখে
নীল স্বপ্নীল দৃষ্টি ঘুচে যাওয়া
নিঝুম অরন্যে
আধাঁরের মাঝে ঘুমহীন অচেতন
রাত্রিযাপন
অপেক্ষায় মিশে যায় জীবনের
সব স্মৃতিচারণ

আমি ছিলাম তোমাদেরি মাঝে
হেসেছিলাম একসাথে
উড়েছিলাম স্বপ্নীল আকাশে
চাঁদের দেশে যেতে হারিয়ে;
আমি ছিলাম তোমাদেরি মাঝে
হেসেছিলাম একসাথে
উড়েছিলাম স্বপ্নীল আকাশে
চাঁদের দেশে যেতে হারিয়ে।

দিশেহারা আমার প্রতিক্ষা
ভেসে যাওয়ার ওপারে
মুক্তির অপেক্ষায় আমার স্বত্বা
প্রহর গোনে

আমি ছিলাম তোমাদেরি মাঝে
হেসেছিলাম একসাথে
উড়েছিলাম স্বপ্নীল আকাশে
চাঁদের দেশে যেতে হারিয়ে;
আমি ছিলাম তোমাদেরি মাঝে
হেসেছিলাম একসাথে
উড়েছিলাম স্বপ্নীল আকাশে
চাঁদের দেশে যেতে হারিয়ে।
গানঃ এই অবেলায় 
ব্যান্ডঃ শিরোনামহীন 
কথাঃ জিয়াউর রহমান 
সুরঃ কাজী শাফিন আহমেদ 


এই অবেলায়, তোমারি আকাশে, নিরব আপোষে

ভেসে যায়

সেই ভীষন শীতল ভেজা চোখ 

কখনো দেখাইনি তোমায়

কেউ কোথাও ভালো নেই যেন সেই, 

কতকাল আর হাতে হাত অবেলায়?

কতকাল আর ভুল অবসন্ন বিকেলে

ভেজা চোখ দেখাইনি তোমায়

সেই কবেকার ভায়োলিন, বেজে যায় কতদিন

প্রানে চাপা ঢেউ, দেখেনি আর কেউ।।

কখনো অভিমান, অবাধ্য পিছুটান 

জানিনা কি কষ্টে এই অবেলায় 

তবুও নির্বাসন বাসর সাজিয়ে, 

ঠোঁটে চেপে ধরা থাক ভালোবাসায়।


ঘুনে খাওয়া মেঘে কালো হয়ে যায় হৃদয় যখন 

একা একা শুধু অকারণেই ঝরে বৃষ্টি এমন

আজও তাই, অবাক রঙে এঁকে যাই

সাদাকালো রঙ মাখা ফানুসের মুহুর্ত রাঙাই

ভীষণ কালো মেঘ, পুড়ে ছাই আবেগে আজও তাই

অবাক জোছনায় পোড়া চোখ তবুও সাজাই।


এই সন্ধ্যায়, দুচোখ সাগরে, বুকের পাঁজড়ে

ভেসে যায়

অবাক জোছনায় লুকিয়ে রেখেছি

ভেজা চোখ দেখাইনি তোমায়।। 

 শিরোনামঃ আবার হাসিমুখ

ব্যান্ডঃ শিরোনামহীন

কথা ও সুরঃ জিয়াউর রহমান

সেই কবে ছিল উচ্ছ্বাস, কিছু শঙ্কায় ভরা চুম্বন

ছিল প্রেমিকার ঘন নিশ্বাস, হাসিমুখে ফোয়ারা।

এই অবেলায় ফোঁটা কাশফুল, নিয়তির মত নির্ভুল

যেন আহত কোন যোদ্ধার বুকে বেঁচে থাকা এক মেঘফুল

যদি ঘরে ফেরা পাখি নিশ্চুপ, হৃদয়ে ঢেউ ভাঙ্গে ছুপছুপ,

তবু জাহাজীর নাগরিক ঢেউ, অপরাধ মেনে নিয়ে কেউ কেউ,

যদি শোঁকগাথা হাতে বহুদূর যাও একদিন ঠিকই এনে দেব হাসিমুখ।।

রোদ্দুর, একসাথে হেঁটে হেঁটে যেতে চাই বহুদূর

বুকের ভেতর ডানা ঝাপ্ টায় পাখি, বেপরোয়া ভাংচুর।

তুমি চেয়ে আছ তাই আমি পথে হেঁটে যাই,

তুমি চেয়ে আছ তাই আমি পথে হেঁটে যাই।


বুকের পাঁজরে ওড়ে প্রজাপতি, স্বপ্নের দিগন্ত রঙিন।

ইচ্ছে হলেই এনে দিতে পারে বেপরোয়া রোদ্দুর ঝলমল দিন।

প্রেমিকার মুখ রক্তিম ছিল রোদ উঠে গেছে তাই

তো্মাদের নগরীতে আমি আজও হেঁটে বেড়াই।।

রোদ্দুর, চলো একসাথে হেঁটে যেতে চাই বহুদূর

বুকের ভেতর ডানা ঝাপ্ টায় পাখি, বেপরোয়া ভাংচুর।


বৃষ্টি ভেজা সুখ-দুখ, খোলা জানালায় হাসিমুখ

উড়ছে কিছু প্রজাপতি মেঘ মনের জানালায়।

জানালায় ছিল রোদ্দুর, মেঘ ভেসে গেল বহূদুর

নগরের প্রিয় চিরকুট সব জীবন ছেড়ে পালায়।

তুমি চেয়ে আছ তাই আমি পথে হেঁটে যাই,

হেটে হেটে বহুদূর, বহুদূর যেতে চাই

তুমি চেয়ে আছ তাই আমি পথে হেঁটে যাই,

হেটে হেটে বহুদূর, বহুদূর, বহুদূর..

প্রতিটি রাস্তায়, প্রতিটি জানালায়

তোমাদের যারা হাসিমুখে বহুদূর যেতে চায়;

তুমি চেয়ে আছ তাই আমি পথে হেঁটে যাই,

হেটে হেটে বহুদূর, বহুদূর যেতে চাই

তুমি চেয়ে আছ তাই, আমি পথে হেটে যাই,

হেটে হেটে বহুদূর, বহুদূর ...

 গানঃ ঘুম

ব্যান্ডঃ Odd Signature

খোলা চোখখানা করো বন্ধ

বাতাসের ঠাণ্ডা গন্ধ

বয়ে বেড়ায় ঘরেরও বাহিরে

আসো ছোট্ট একটা গান করি

যাতে ঘুম পাড়ানি মাসি এসে পাশে বসে

হাতখানা দিবে কপাল ভরে

ভয় নেই, আছি আমি পাশে

হাতখানা ধরে আছি হেসে

কোলেতে আমার মাথা তোমার। 


অন্ধকার রাত, নিশ্চুপ সব

জোনাকির দল আজও জেগে আছে

তারা হয়তো অপেক্ষায় তোমার ঘুমের

হাতে রেখে হাত দেখে ঘড়ি

বসে অপেক্ষা করি

কবে হবে কাল, ফুটবে সকাল। 


আয়, ঘুম চুম্বন দে তার সারা কপালে

যাতে ঘুম আসে সব নিশ্চুপ হয়ে যায়

আয়, চাঁদমামা কাছে আয়

যাতে অন্ধকার না হয়

আলোমাখা কপালেতে টিপ টা দে

যাতে কিছু আলোকিত হয়

সে যাতে ভয় না পায়। 


পরি আয়, তার দুই হাত ধরে

নিয়ে যা স্বপ্নের খেলাঘরে

যেথা মিলবে তার সুখের ঠিকানায়

তারাদল ছুটে আয় এইখানে

তার ঘুমখানা যাতে না ভাঙে তাই

নিয়ে যা তাকে স্বর্গের বিছানায়

যদি দেখো সেথা আমায়

বসে গান তোমায় শোনাই

তুমি মিষ্টি এক চুমু খেয়ো মোর গালে। 


অন্ধকার রাত, নিশ্চুপ সব

জোনাকির দল আজো জেগে আছে

তারা হয়তো অপেক্ষায় তোমার ঘুমের

হাতে রেখে হাত দেখে ঘড়ি

বসে অপেক্ষা করি

কবে হবে কাল, ফুটবে সকাল। 


আয়, ঘুম চুম্বন দে তার সারা কপালে

যাতে ঘুম আসে সব নিশ্চুপ হয়ে যায়

আয়, চাঁদমামা কাছে আয়

যাতে অন্ধকার না হয়

আলোমাখা কপালেতে টিপ টা দে

যাতে কিছু আলোকিত হয়

আয়...

আয়...

 গানঃ নীল হবো

ব্যান্ডঃ ভাইকিং

নীল এখানে জমে থাকে পাঁজর খুড়েই,

ভীড় ওখানেই বোকা মনের হিসেব মেলাতেই,

ভয় সেখানে জাপটে ধরে বাঁচার আশা ক্ষণিকের, 

চিড় ধরা রাতের বুকে আড়ি পাতা হাহাকার, 

খুঁজে ফেরা কত পথে কে আমি আমি কার...


এবার আমি নীল হবো... 

নিদারুণ আঘাতে থেতলে যাওয়া মাংসের চারপাশের মতো...

এবার আমি রোদ হবো,

মেঘহীন উষ্ণতায় বাড়িয়ে দেওয়া ফাঁপা বুকের মতো।

এবার আমি.... আমার হবো। 


আজ সেখানে থেমে যাওয়া পথের বাঁকেই,

না এভাবে ক্লান্ত পথে দিক হারাবেই,

হোক সেভাবেই, কষ্টগুলো মুঠো-পোড়া নিমিষেই।

তবু চিড় ধরা রাতের বুকে আড়ি পাতা হাহাকার, 

খুঁজে ফেরা কত পথে কে আমি আমি কার...

এবার আমি নীল হবো... 

নিদারুণ আঘাতে থেতলে যাওয়া মাংসের চারপাশের মতো...

এবার আমি রোদ হবো,

মেঘহীন উষ্ণতায় বাড়িয়ে দেওয়া ফাঁপা বুকের মতো।

এবার আমি.... আমার হবো। 


চিড় ধরা রাতের বুকে আড়ি পাতা হাহাকার, 

খুঁজে ফেরা ভুল পথে কে আমি আমি কার...

এবার আমি নীল হবো... 

নিদারুণ আঘাতে থেতলে যাওয়া মাংসের চারপাশের মতো...

এবার আমি রোদ হবো,

মেঘহীন উষ্ণতায় বাড়িয়ে দেওয়া ফাঁপা বুকের মতো।

এবার আমি নীল হবো... 

নিদারুণ আঘাতে থেতলে যাওয়া মাংসের চারপাশের মতো...

এবার আমি রোদ হবো,

মেঘহীন উষ্ণতায় বাড়িয়ে দেওয়া ফাঁপা বুকের মতো।

এবার আমি.... 

 গানঃ প্রিয়তমা

কথাঃ রিতম সেন

কন্ঠঃ অনির্বান ভট্টাচার্য


এ নিশীথে অনায়াসে খেলা করে আলো ছায়া

দূরে পথ ভেসে আছে, ডুবে গেছে আসা যাওয়া; 

এ নিশীথে অনায়াসে খেলা করে আলো ছায়া

দূরে পথ ভেসে আছে, ডুবে গেছে আসা যাওয়া। 

একা হাঁটে কুহকিনী নীরবতা করতলে

অন্তবিহীন কুঁড়ি ফোটে ঝরে যাবে বলে। 

তোমাকে সাজাবে বলে কোটি কথা করি জমা

আশা রাখি দেখা হবে শুভরাত্রি প্রিয়তমা; 

তোমাকে সাজাবে বলে কোটি কথা করি জমা

আশা রাখি দেখা হবে শুভরাত্রি প্রিয়তমা।


এ আঁধারে মায়া বাড়ে পারো যদি কোরো ক্ষমা

আশা রাখি দেখা হবে শুভরাত্রি প্রিয়তমা....

এ আঁধারে মায়া বাড়ে পারো যদি কোরো ক্ষমা

আশা রাখি দেখা হবে শুভরাত্রি প্রিয়তমা....। 

গানঃ কমলায় নৃত্য করে  (Komolay Nritto Kore)

কথা ও সুরঃ অজানা 

তোমরা দেখ গো আসিয়া
কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া,
তোমরা দেখ গো আসিয়া
কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া,
এগো কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া
এগো কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া রে,
কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া হায় রে
কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া,
তোমরা দেখ গো আসিয়া
কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া।।
পাড়া-পড়শী যত নারী
আইলা সবে সারি সারি,
পাড়া-পড়শী যত নারী
আইলা সবে সারি সারি,
এগো সোহাগ ও চন্দন দিলাম
ছিটাইয়া ছিটাইয়া,
এগো সোহাগ ও চন্দন দিলাম
ছিটাইয়া ছিটাইয়া রে,
কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া হায় রে
কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া,
তোমরা দেখ গো আসিয়া
কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া।।
কমলার নৃত্য মাঝে কত রঙের বাদ্য বাজে
কমলার নৃত্য মাঝে কত রঙের বাদ্য বাজে,
এগো ধন্য ধন্য কইলো সবে নাচন দেখিয়া
এগো ধন্য ধন্য কইলো সবে নাচন দেখিয়া রে,
কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া হায় রে
কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া,
তোমরা দেখো গো আসিয়া
কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া।।
আরে নাচে কমলা সুন্দরি
দেখ যেন ইন্দ্রপুরী গো,
আরে নাচে কমলা সুন্দরি
দেখ যেন ইন্দ্রপুরী গো,
এগো কিভাবে বা নাচে দেখো সরমে মরিয়া
এগো কিভাবে বা নাচে দেখো সরমে মরিয়া রে,
কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া হায় রে
কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া,
তোমরা দেখো গো আসিয়া
কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া,
এ গো কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া
এ গো কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া রে,
কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া হায় রে
কমলায় নৃত্য করে থমকিয়া থমকিয়া।।

গানঃ আজ রাতে কোনো রূপকথা নেই

কণ্ঠঃ Mobaswer Chowdhuri

ব্যান্ডঃ Old School

কথাঃ  Ahosanus Sakib


চাঁদমামা আজ বড্ড একা

বড় হয়েছি আমি

রোজ রাতে আর হয়না কথা

হয়না নেওয়া হামি (x2)


রোজ রাতে আর চাঁদের বুড়ি,

কাটেনা চরকা রোজ

ও বুড়ি, তুই আছিস কেমন

হয়না নেওয়া খোঁজ।


কোথায় গেলো সে রুপকথার রাত,

হাজার গল্প শোনা

রাজার কুমার, কোটাল কুমার, পঙ্খীরাজ,

সে ঘোড়া। (x2)


কেড়ে নিলো কে সে আজোব সময়

আমার কাজলা দিদি

কে রে তুই, কোন দৈত্যদানো

সব যে কেড়ে নিলি..


কেরে তুই, কেরে তুই

সব সহজ শৈশবকে বদলে দিলি

কিছু যান্ত্রিক বর্জ্যে।

তুই কে রে, তুই

যত বিষাক্ত প্রলোভনে আমায় ঠেলে দিলি

কোনো এক ভুল স্রোতে। (x2)


আলাদিন আর জাদুর জীনি,

আমায় ডাকছে শোনো

ব্যস্ত আমি ভীষণ রকম,

সময় তো নেই কোনো। (x2)


আলীবাবার দরজা খোলা,

চল্লিশ চোর এলে

সিনদাবাদটা, একলা বসে

আছে সাগর তীরে।


সময়টা আজ কেমন যেন,

বড় হয়ে গেছি আমি

তারাগুলো আজও মেঘের আড়াল,

কোথায় গিয়ে নামি। (x2)


কেড়ে নিলো কে সে আজব সময়

আমার কাজলা দিদি

কে রে তুই, কোন দৈত্যদানো

সব যে কেড়ে নিলি..


কেরে তুই, কেরে তুই

সব সহজ শৈশবকে বদলে দিলি

কিছু যান্ত্রিক বর্জ্যে।

তুই কে রে, তুই

যত বিষাক্ত প্রলোভনে আমায় ঠেলে দিলি

কোনো এক ভুল স্রোতে। (x2)